হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
মেয়েদের বিয়ে
> বল্টুর চোখ কালো, নাক লাল আর কপাল ফোলা আর মাটি লাগানো।
স্ত্রীর জুতো কিনতে বাজারে গেছে বল্টু।
বল্টু: ভাই, এক জোড়া লেডিস চপ্পল দেন তো। একটু নরম আর তুলতুলে দেখে দেবেন।
দোকানি: হ্যাঁ ভাই, তা আপনার চেহারা দেখেই বোঝা যাচ্ছে। বলতে হবে না।
এই জোড়া নেন। এবার থেকে চোখ লাল হবে না। কপালে জাস্ট মাটিই লাগবে।
> এক রাতে বল্টুর ঘরে চোর ঢুকল।
টের পেয়ে বল্টুর বউ বলছে-
বউ: এই তাড়াতাড়ি নীচে এসো।
বল্টু: কেন?
বউ: একটা চোর ঘরে ঢুকেছে। হায় হায়!
তোমার জন্য যে কেকটা বানাইছি, সেটা খেয়ে ফেলছে! তাড়াতাড়ি আসো!
বল্টু: এখন আমি কী করব? পুলিশ ডাকব না-কি অ্যাম্বুলেন্স ডাকব?
> মেয়েদের বিয়ের বয়স নিয়ে কথা হচ্ছে দুই বন্ধুর মধ্যে-
লাল্টু: মেয়েদের আসলে কম বয়সে বিয়ে দেওয়া উচিত নয়।
পল্টু: কেন? সমস্যা কী?
লাল্টু: কম বয়সে বিয়ে দিলে বাচ্চার চিপস, বিস্কুট, চকলেট নিজেই অর্ধেক খেয়ে ফেলে।
পল্টু: তুই জানলি কীভাবে?
লাল্টু: আমিই তো কম বয়সী মেয়ে বিয়ে করে বিপদে পড়েছি।
> স্বামীর জ্বর।
থার্মোমিটারে জ্বর মাপার সময় স্ত্রী ভুলে ১০২ ডিগ্রির বদলে পড়ল ১২০ ডিগ্রি।
সঙ্গে সঙ্গে ফোন করল ডাক্তারকে-
স্ত্রী: হ্যালো ডাক্তারবাবু, আমার স্বামীর খুব জ্বর। প্রায় ১২০ ডিগ্রি।
ডাক্তার: তাহলে আর আমাকে খবর দিয়ে লাভ নেই বরং ফায়ার বিগ্রেডে খবর দিন।
> বাবা: তোকে না বলেছিলাম পাস করলে সাইকেল কিনে দেব।
ছেলে: হ্যাঁ, বলেছিলে।
বাবা: তবুও ফেল করলি! পড়া বাদ দিয়া কী করেছিলি?
ছেলে: কেন, সাইকেল চালানো শিখছিলাম!
> সামান্য জ্বরও ভয়াবহ হতে পারে
রোগী: আজ আমি বুঝতে পারছি, সামান্য জ্বরও যে কত ভয়াবহ হতে পারে।
ডাক্তার: কীভাবে বুঝলেন?
রোগী: কীভাবে আর? আপনার লেখা ওই প্রেসক্রিপশনের কাগজটা দেখে!
ডাক্তার: তাতে কী?
রোগী: এত ওষুধ কেনার টাকা কোথায় পাবো?
(Disclaimer : এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)